মোহাম্মদ আব্বাস উদ্দিন:- চট্টগ্রাম পুরাতন রেলওয়ে স্টেশনের বিপরীত পার্শ্বে আবাসিক হোটেল গেটওয়ে মোহাম্মদ আলির পরিচালনায় সন্ধ্যা নামার সাথে-সাথেই হয়রানির শিকার সাধারণ মানুষ। শহরে গড়ে ওঠা আবাসিক হোটেল গেটওয়ে নামে পতিতা রেখে দেহ ব্যবসা চলার অভিযোগ পাওয়া গেছে। তবে পুলিশের কাছে অভিযোগ থাকলেও অজ্ঞাত কারণে পুলিশ কোন ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করছে না। যার ফলে দিনদিন আবাসিক হোটেলগুলিতে যৌনকর্মীদের আনাগোনা আশংকাজনক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিভিন্ন সুত্রগুলো জানিয়েছেন, হোটেল গেটওয়ে চলছে জমজমাট মাদক বানিজ্য, হোটেলে ২য় তলায় রুমে রুমে মাদক বানিজ্য অন্য এক রুমে ২০/থেকে ৩০ জন নারী দেখা যায় যাহার ভিডিও ধারন রয়েছে। এই চক্রের মূলহোতা মোহাম্মদ আলি সহ বেশ কয়েকজন কতিপয় হোটেল ব্যবসায়ী। শনিবার দুপুর ১২ ঘটিকার সময় গোপন সূত্রে সংবাদ পেয়ে গণমাধ্যম কর্মীরা, পুরাতান স্টেশনের বিপরীত পাশে গড়ে ওঠা আবাসিক হোটেলে গেটওয়ে দেখা মিলে মাদক ব্যবসায়ীদের উপস্থিতিতে চলছে রমরমা দেহ ব্যবসা। গণমাধ্যম কর্মীরা হোটেলে যৌনকর্মীদের ও মাদক ব্যবসায়ীদের উপস্থিতি দেখে কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এর সরকারি ব্যবহৃত মুঠো ফোনে একাধিকবার কল করলেও তিনি ফোনটি রিসিভ করেন নি। সূত্র বলে গেটওয়ে হোটেলে সন্ধ্যা নামার সাথে-সাথেই সেখানে চলে হাজারো লোকের আনাগোনা সেই সুযোগ কাজে লাগাচ্ছে এই চক্রটি এই অবৈধ পতিতা ও মাদক ব্যবসা চলছে স্থানীয় কিছু প্রভাবশালীদের ছত্রছায়ায়। এতে করে হয়রানির শিকার হচ্ছে সাধারণ মানুষ একাধিক ভুক্তভোগী বলছেন, সন্ধার পরে হোটেলে প্রবেশ করতে গেলে আবাসিক হোটেল এর নামে পতিতা ব্যবসায়ীরা নিজেদের ভিতর প্রতিযোগিতা করে রাস্তা থেকে যাওয়া যে কোন মানুষকে বিভিন্ন কুপ্রস্তাব দিয়ে হোটেলে নেওয়ার জন্য টানাটানি করেন। না যেতে চাইলে শুরু উগ্র-আচরন প্রতিবাদ করতে গেলে হতে হয় হামলার শিকার। এমনকি পরিবারের সদস্যদের নিয়ে লজ্জায় এই রাস্তা থেকে যাওয়া বন্ধ করে দিতে বাদ্য হচ্ছে অনেকেই। এবিষয়ে অভিযুক্ত পতিতা ব্যবসায়ীরা ক্যামেরার সামনে কথা বলতে রাজি হয়নি, মোহাম্মদ আলির সাথে কথা বল্লে প্রতিনিধি কে বলেন আমরক থানা পুলিশ কে ম্যানেজ করে ব্যবসা করি, আপনি পারলে নিউজ করে দেন। অতিবিলম্বে আবাসিক হোটেল গেটওয়ে অনৈতিক পতিতা ও মাদক ব্যবসা বন্ধের জন্য চট্টগ্রাম পুলিশ কমিশনারের প্রতি হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন চট্টগ্রামের সর্বস্তরের মানুষ।